বাগেরহাট শহর থেকে আনুমানিক ১০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে পুরাতন রূপসা-বাগেরহাট সড়কের যাত্রাপুর বাজার হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার ভেতরে বাগেরহাট সদর উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের অযোধ্যা গ্রামে প্রাচীন ভৈরব নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত অযোধ্যা মঠ বা কোদলা মঠ(Kodla Moth)। বিশ্ব ঐতিহ্য স্থল ষাটগম্বুজ মসজিদ থেকে প্রায় ১০ কি. মি. উত্তরে অযোধ্যা গ্রামে মঠটির অবস্থিতির কারণে এটি অযোধ্যা মঠ নামেও পরিচিত। স্থানীয় ভাবে অযোধ্যার মঠ নামেই বেশি পরিচিত মঠটি। তবে কোদলা মঠ নামেও পরিচিতি আছে। কোদলা পার্শ্ববর্তী গ্রামের নাম। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ব অধিদপ্তর তাদের বিভিন্ন নির্দেশিকায় একে কোদলা মঠ নামেই লেখে। প্রায় সম্পূর্ণ মঠটিই একসময়ে পোড়ামাটির ফলকে আচ্ছাদিত ছিল। এটি একটি প্রাচীন হিন্দু মন্দির।
অযোধ্যা বা কোদলা মঠের বিশেষ আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে এর বাইরের অপূর্ব কারুকাজ সমৃদ্ধ অলঙ্করণ। বর্গাকার ভূমি পরিকল্পনায় চতুষ্কোণ বিশিষ্ট ভিতের উপর নির্মিত হয়েছে অনিন্দ্যসুন্দর এ মঠটি। এর উচ্চতা আনুমানিক ১৮.২৯ মিটার। ইটের তৈরী মঠের প্রাচীর গুলির পুরুত্ব ৩.১৭ মিটার এবং ভেতরের বর্গাকার প্রত্যেক দেয়ালের দৈর্ঘ্য ২.৬১ মিটার। দেয়ালের পালিশ করা লাল ইটগুলি অতি উচ্চমানের।
বাগেরহাট সদরে বিভিন্ন হোটেল আছে । এছাড়াও সরকারি গেস্টহাউস আছে। এ
ঢাকার সায়দাবাদ থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এবং সন্ধা ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অনেকগুলা গাড়ী ছেড়ে যায় |
আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসে খুলনা গিয়ে এরপর বাস ধরে বাগেরহাটে যেতে পারেন। রূপসা থেকে বাগেরহাটে যেতে প্রায় ৪০ মিনিট লাগে।
বাগেরহাট শহর থেকে অটো রিকশায় অযোধ্যা মঠ যেতে সময় লাগে কম বেশি ত্রিশ মিনিট। অথবা বাসস্ট্যান্ড থেকে রিকশায় করে আপনি যাত্রাপুরে এসে নামতে পারবেন। সেখান থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার পথ হেঁটে এই মন্দিরে পৌছাতে পারবেন।
Sed ipsum clita tempor ipsum ipsum amet sit ipsum lorem amet labore rebum lorem ipsum dolor. No sed vero lorem dolor dolor
Location, City, Country
info@example.com
Copyright © travelsfox.com. All Rights Reserved. Sitemap